দৈনিক কুষ্টিয়া টেক ডেস্ক//
বিদ্যুৎ বিল নিয়ে সাধারণ মানুষের নানা উদ্ধেগ কাজ করছে। কোথাও গ্রাহকের কাছে বিল পৌঁছুচ্ছে কোথাও দেরিতে। এ বিষয়ে সরকারের তরফ থেকে আগামী মে মাস পর্যন্ত লেট ফি বা বিলম্ব মাসুল মওকুফ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে গ্রাহকের যে মাসিক বিল আসবে জুন মাসে গিয়ে শুধু সেই টাকা দিলেই হবে। ফলে বিল পাওয়া না পাওয়া নিয়ে শঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি দুটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকেই বলছেন, করোনাভাইরাস কাগজের ওপরেও দীর্ঘক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে বলে শোনা যায়। আবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিদ্যুৎ বিল দেওয়াটাও এখন ঝুঁকিপূর্ণ। সঙ্গত কারণে অনলাইনে বিলটি পাঠিয়ে দিলে গ্রাহক সেই বিল প্রিন্ট করে ব্যাংকে অথবা মোবাইলের মাধ্যমে জমা দিতে পারবেন।
জানা গেছে, করোনার কারণে এবার বিদ্যুৎ বিল কাগজে নিতে চাইছে না কতৃপক্ষ। বিল যাবে অনলাইনে। গ্রাহকের নির্ধারিত মোবাইল নম্বরে এসএমএস করে জানিয়ে দেওয়া হবে বিদ্যুৎ বিল। এছাড়া কেউ যদি এসএমএস না পান সেক্ষেত্রে আমাদের ওয়েবসাইট এবং আমাদের ডেসকো নামে একটি অ্যাপস আছে সেখানে গিয়ে গ্রাহকের আইডি দিয়ে বিদ্যুৎ বিল দেখতে পারবেন। এরপরেও যদি কোনও সমস্যা হয় তাহলে স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করেও বিদ্যুৎ বিলের বিষয়ে জানা যাবে।
এ মাসে তাড়াহুড়ো করে ব্যাংকের লাইনে দাঁড়িয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিল দেওয়া উচিত হবে না। তাই বিলম্ব মাসুল মওকুফ করেছি। ফেব্রুয়ারি, মার্চ এবং এপ্রিল মাসের বিলের ক্ষেত্রে এই নিয়ম আমরা রাকা হয়েছে। ফলে এসএমএস পাওয়ার পর গ্রাহক আস্তে-ধীরেই বিল পরিশোধ করতে পারবেন।
সরকার করোনার সংক্রমণ রোধে মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে বিদ্যুৎ এবং গ্যাসের বিলে বিলম্ব মাশুল মওকুফ করেছে। অর্থাৎ এই সময়ে কোনও বিল না দিলে বিলম্ব মাশুল দিতে হবে না। ব্যাংকগুলোতে বিদ্যুৎ এবং গ্যাসের বিল দিতে অধিক লোকসমাগম এড়াতে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। করোনা প্রতিরোধে সারা বিশ্বই সামাজিক দূরত্ব মেনে চলছে।
সম্পাদক, প্রকাশক ও মুদ্রাকর : ড. আমানুর আমান,এম.ফিল (আইইউকে), পিএইচডি ( এনবিইউ- দার্জিলিং)
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শাহনাজ আমান।
কার্যালয়:- থানা ট্রাফিক মোড়, কুষ্টিয়া।মোবাইল- ০১৭১৩-৯১৪৫৭০, ইমেইল: info.dailykushtia@gmail.com
ই-পেপার কপি