দৈনিক কুষ্টিয়া ডিজিটাল ডেস্ক/
আম্ফানের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে কুষ্টিয়াসহ দক্ষিন-পশ্চিমের জেলাগুলোতে। দুপুরের শেষ থেকেই ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছে এই বিভাগের ১০ জেলাতেই। সাথে রয়েছে হালকা বা তার চেয়ে মাঝারী মাত্রার ঝড়ো হাওয়া।
চুয়াডাঙ্গা আবহওয়া াফিস জানিয়েছে এটা ত্রমান্বয়ে বাড়তে থাকার সম্ভাবনা প্রবল হচ্ছে।
এদিকে সাতক্ষীরার উপকূলীয় অঞ্চলে প্রচুর ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছে। একই সঙ্গে উপকূলীয় এলাকায় নদীতে ঢেউ ও পানি বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েকগুণ।
মঙ্গলবার (১৯ মে) দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিটের দিকে ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়।
নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে।
শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আ.ন.ম আবুজর গিফার বলেন, উপকূলীয় এলাকায় ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছে। ঝড়ের আগে বৃষ্টি হবে- এটাই স্বাভাবিক। আগেও আমাদের বৃষ্টির মধ্যে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আশা করছি, উপকূলীয় বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে সমস্যা হবে না। আমাদের টিম কাজ করছে।
ইতোমধ্যে দুই হাজার মানুষকে আমরা নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নিয়েছি। দুর্যোগ পরবর্তী সময়ের জন্য উদ্ধারকাজে সহায়তা করতে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, কোস্টগার্ডের দল প্রস্তুত।
সাতক্ষীরা আবহাওয়া অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড়টি প্রতি ঘণ্টায় ২২৫-২৪৫ কিলোমিটার গতিবেগে বাংলাদেশের উপকূলে ধেয়ে আসছে। আগামীকাল বুধবার সকাল থেকে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানবে ঘূর্ণিঝড়টি। তখন গতিবেগ থাকবে প্রতি ঘণ্টায় ১৪০-১৬০ কিলোমিটার। ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে উপকূলে ৫-১০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোমধ্যে সাতক্ষীরা অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব শুরু হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশের সাতক্ষীরা উপকূলে প্রথমে আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে।
সম্পাদক, প্রকাশক ও মুদ্রাকর : ড. আমানুর আমান,এম.ফিল (আইইউকে), পিএইচডি ( এনবিইউ- দার্জিলিং)
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: শাহনাজ আমান।
কার্যালয়:- থানা ট্রাফিক মোড়, কুষ্টিয়া।মোবাইল- ০১৭১৩-৯১৪৫৭০, ইমেইল: info.dailykushtia@gmail.com
ই-পেপার কপি