November 11, 2025, 8:41 am

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত দৈনিক কুষ্টিয়া অনলাইন পোর্টাল
সংবাদ শিরোনাম :
আইনশৃঙ্খলা স্থিতিশীল হলে পুনরায় চালু হবে ভারত-বাংলাদেশ আন্তঃদেশীয় ট্রেন ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’: পদ্মার চরে চার জেলায় ১,৫০০ পুলিশ সদস্যের বিশেষ অভিযান পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে আমদানির সুপারিশ ট্যারিফ কমিশনের কুষ্টিয়ায় আবারও ডিসি পরিবর্তন/ ইকবাল হোসেন আসছেন নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে পাখির খাদ্যের আড়ালে পাকিস্তান থেকে আমদানি করা হলো ২৪,৯৬০ কেজি পপি সিড দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে শীতের আগমন, প্রথম শৈত্যপ্রবাহ আসবে ডিসেম্বরে নির্বাচন হলে দেশ ও আইনশৃঙ্খলা স্থিতিশীল হবে: সেনাবাহিনী অনার্স ও ডিগ্রি পাস কোর্স/ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি বছর শূন্য থাকে লক্ষাধিক আসন কুষ্টিয়ার ৪টি আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা গোয়ালন্দে শাটল ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

সংস্কারের নামে অর্থ অপচয়/ স্থায়ী সংস্কারের জন্য কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী সড়কের সংস্কার কাজ বন্ধ করে দিলেন মেয়র

দৈনিক কুষ্টিয়া অনলাইন/
বারবার সংস্কারের নামে সরকারী অর্থ অপচয়ের প্রতিবাদ করে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের সংস্কার কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন কুমারখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌরসভার মেয়র মো. সামছুজ্জামান অরুন। তিনি স্থায়ী সমাধান চান বলে জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার (৮ জুন) সকাল ১০টার দিকে মহাসড়কের কুমারখালী বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন গোলচত্বর এলাকায় গিয়ে সংস্কার কাজ বন্ধ করে দেন তিনি।
জানা গেছে, ১৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে ওই আঞ্চলিক মহাসড়কটি নির্মাণ করার দায়িত্ব পান মেহেরপুর জেলার ঠিকাদার জহুরুল ইসলাম কনস্ট্রাকশন। যখন থেকে নির্মাণ কাজ শুরু হয় তখন থেকেই সড়কের কাজে নানা ধরনের অনিয়ম চোখে পড়ে। এটা নিয়ে ঐ সময়ে বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনাও উঠে। পরে নির্মাণ কাজ শেস হবার ৬ মাসের মধ্যেই সড়কের বিভিন্ন অংশ দেবে যায়। কোথাও দেখা দেয় ফাটল।
এ অবস্থায় ২০১৮ সালে সড়কটির পুনর্র্নিমাণ হয়। সড়কটি দেবে গেলে ২০২০ সালের জুন মাসে প্রথম সংস্কার কাজ শেষ করে ঠিকাদার। ২০২১ সালে জুন মাসে ফের দেবে যাওয়া অংশ সংস্কার করা হয়। ২০২২ সালে কয়েকবার একইস্থানে আবার সরু খাল ও গর্ত সৃষ্টি হলে তা সংস্কার করা হয়। সর্বশেষ ৪ মে সংস্কার কাজ করা হয়। বর্তমানেও একই স্থানগুলো দেবে স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হচ্ছে।
মেয়র সামছুজ্জামান অরুন বলেন, বার বার একই জায়গায় সড়ক দেবে যাচ্ছে, আর সড়ক বিভাগ সংস্কার করছে। এতে সরকারি টাকার অপচয় হচ্ছে। আবার বার বার জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এবারও যেনতেনভাবে সংস্কার কাজ চলছিল। স্থায়ী সমাধানের জন্য এ কাজ বন্ধ করে দিয়েছি।
কুষ্টিয়া সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ সেলিম আজাদ খাঁন বলেন, ঝুঁকি এড়াতে ও চলাচল স্বাভাবিক রাখতে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শ্রমিক দিয়ে দেবে যাওয়া অংশের সংস্কার কাজ শুরু করি। কিন্তু মেয়র কেন কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন তা বুঝতে পারছি না। মেয়রের সঙ্গে সমন্বয়ের জন্য কর্মকর্তা পাঠিয়েছি।
স্থায়ী সমাধানের বিষয়ে প্রকৌশলী আরও বলেন, স্থায়ী সমাধানে ইস্টিমেট প্রস্তুত করেছি। এখন শুধু দরপত্র আহ্বানের পালা।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Comments are closed.

পুরোনো খবর এখানে,তারিখ অনুযায়ী

© All rights reserved © 2024 dainikkushtia.net
Maintenance By DainikKushtia.net