September 11, 2025, 5:27 pm

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত দৈনিক কুষ্টিয়া অনলাইন পোর্টাল
সংবাদ শিরোনাম :
ডাকসু নির্বাচন: বিএনপির জন্য আত্মবিশ্লেষণের বার্তা ফরিদা পারভীন লাইফ সাপোর্টে ডাকসুর আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা/ ভিপি সাদিক কায়েম, জিএস ফরহাদ দেশে দাম ২৫০০, ভারতে যাচ্ছে ১৫০০ টাকা দরে ১২০০ টন ইলিশ রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল রেসে প্রাণ গেল দুই বন্ধুর কেরুর আধুনিকায়ন ১৩ বছরেও শেষ হয়নি, ব্যয় বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি একাদশে ভর্তি শুরু, জেলা পর্যায়ে নন-এপিওতে ভর্তি ফি ৩ হাজার টাকা, ক্লাস ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষা চালুর সিদ্ধান্ত, আসছে মিড-ডে মিল ইউক্রেন চুক্তি মানতে না পারলে সামরিকভাবে লক্ষ্য পূরণ করবে রাশিয়া: পুতিন সংকটাপন্ন অবস্থায় ফরিদা পারভীন, চিকিৎসায় সহায়তায় প্রস্তুত সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়

কুষ্টিয়ায় এনআইডি জালিয়াতির ঘটনায় উপ-সচিবসহ ৫নির্বাচনি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

দৈনিক কুষ্টিয়া প্রতিবেদক/ 
কুষ্টিয়ায় এনআইডির জালিয়াতির ঘটনায় এক উপসচিবসহ পাঁচজন নির্বাচনি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। গত বছর জালিয়াতির মাধ্যমে ৬ জনের এনআইডি পরিবর্তন করে শত কোটি টাকার সম্পত্তি আত্মসাৎ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। ওইসময় এ ঘটনায় কুষ্টিয়া রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ ১৮ জনের নামে মামলা হয়েছিল। এরপর থেকে নির্বাচন অফিসের পক্ষ থেকে বিভাগীয় তদন্ত হয়। এরই প্রেক্ষিতে গেল ৪ মার্চ কুষ্টিয়া মডেল থানায় এই মামলা করেন জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা আনিসুর রহমান।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জাবিদ হাসান এতে আসামি করা হয়েছে, ঢাকার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপসচিব নওয়াবুল ইসলাম, ফরিদপুরের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান, মাগুরা সদরের উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অমিত কুমার দাস, কুষ্টিয়া নির্বাচন অফিস সহকারী জিএম সাদিক সত্যবাদী। একই দিনে অন্য একটি মামলা হয়েছে কুমারখালী থানায় নং ৪। এতে আসামী করা হয়েছে কুষ্টিয়া সদরের নির্বাচন কর্মকর্তা সামিউল ইসলাম। ঘটনার সময় তিনি কুমারখালী উপজেলা নির্বাচনী কর্মকর্তা ছিলেন।
এসব মামলায় দণ্ডবিধির ৪২০, ৪৬৮/১০৯ ধারা ছাড়াও ২০১০ সালের ভোটার তালিকা আইন এবং ডিজিটাল নির্বাচন আইনে অভিযোগ আনা হয়েছে।
গত বছর কুষ্টিয়া শহরের এন এস রোডে শত কোটি টাকার সম্মত্তি জালিয়াতি করতে একটি চক্র ৬ জনের এনআইডি জালিয়াতি করে মালিক সাজানো হয়। তারা ওই সম্পত্তি বিক্রি করে দেন। গত সেপ্টেম্বরে ওই ঘটনায় করা মামলায় ব্যবসায়ী মহিবুল ইসলাম এবং যুবলীগ নেতা আশরাফুজ্জামান সুজনসহ ৭জন গ্রেফতার আছেন। তাদের বিরুদ্ধে মামলার বিচার চলছে। এ জালিয়াতি পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেন এসব নির্বাচনী কর্মকর্তা। তদন্তে প্রমাণ পাওয়ায় এখন তাদের বিরুদ্ধে মামলা হলো বলেন বাদী জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা আনিসুর রহমান।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Comments are closed.

পুরোনো খবর এখানে,তারিখ অনুযায়ী

© All rights reserved © 2024 dainikkushtia.net
Maintenance By DainikKushtia.net