May 9, 2025, 12:11 pm

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত দৈনিক কুষ্টিয়া অনলাইন পোর্টাল
সংবাদ শিরোনাম :
রাতভর যুদ্ধে শ’য়ের বেশি পাক-ড্রোন নিক্ষেপ, চন্ডীগড়ে সাইরেন দেশে প্রথম/রাজশাহীর দুটি জলাভূমিকে বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য ঘোষণা কুষ্টিয়াসহ দেশের ৪৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, চুয়াডাঙ্গায় ৪০ ডিগ্রি ছুঁইছুঁই নতুন বাংলাদেশে লালন ফকির ও হাসন রাজার অনুষ্ঠানও জাতীয়ভাবে পালন করা উচিৎ ঃ সংস্কৃতি উপদেষ্টা শিলাইদহে জাতীয় উৎসব/রবীন্দ্রনাথ: এক সংযুক্ত বিন্যাসের অনুসন্ধান মেহেরপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মাইক্রোবাসের ধাক্কা, ৩ জনের মৃত্যু দুই পুত্রবধূকে নিয়ে নিজ বাসভবন ফিরোজায় খালেদা জিয়া ঈদুল আজহায় ১০ দিনের ছুটি ঘোষণা মহেশপুর সীমান্তের ৮ পয়েন্টে সক্রিয় মানবপাচার চক্র: বিজিবি মুজিবনগর সীমান্তে ১০ জনকে পুশব্যাক করলো বিএসএফ

খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় করোনায় মৃতের সংখ্যা ১০০, আরো বাড়ার আশঙ্কা

দৈনিক কুষ্টিয়া প্রতিবেদন/
করোনায় খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় মৃতের সংখ্যা ১০ তে দাঁড়ালো। অন্যদিকে রোগীর সংখ্যা উন্নীত হয়েছে ৫৭৫১।
মঙ্গলবার খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মো. মনজুরুল মুরশিদ এসব তথ্য জানান।
চুয়াডাঙ্গায় গত ১৯ মার্চ একজনের করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়। এটি ছিল খুলনা বিভাগের প্রথম ঘটনা। এরপর ২১ মার্চ শনাক্ত হয় কুষ্টিয়ায়। অবশ্য কুষ্টিয়ায় শনাক্ত ব্যক্তি কুষ্টিয়ার ছিলেন না। তিনি শরিয়তপুর থেকে আক্রান্ত হয়ে কুষ্টিয়া আসেন।
অধিদপ্তরের দেওয়া হিসেবে, সংক্রমণ ও মৃত্যু—দুই সূচকেই বিভাগের মধ্যে খুলনার ধারে কাছে অন্য কোনো জেলা নেই। মোট সংক্রমিত ৫ হাজার ৭৫১ জনের মধ্যে ২ হাজার ৬১২ জনই খুলনা জেলার। যা বিভাগের মোট রোগীর প্রায় ৪৬ শতাংশ। এ ছাড়া বাগেরহাটে ২০২ জন, সাতক্ষীরায় ২৪৮ জন, যশোরে ৭৫৫ জন, ঝিনাইদহে ৩১৯ জন, মাগুরায় ১৬৯ জন, নড়াইলে ৩০৫ জন, কুষ্টিয়ায় ৭৮৯ জন, চুয়াডাঙ্গায় ২৫৮ জন ও মেহেরপুরে ৯৪ জন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন।
বিভাগে এখন পর্যন্ত ১০০ জন কোভিড–১৯ রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে খুলনারই ৩৮ জন। এর বাইরে যশোরে ১৩ জন, কুষ্টিয়ায় ১৫ জন, নড়াইলে ৭ জন, মাগুরায় ৬ জন, মেহেরপুর ও ঝিনাইদহে ৫ করে, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাটে ৪ জন করে এবং চুয়াডাঙ্গায় ৩ জন মারা গেছেন। বিভাগের মোট মারা যাওয়া রোগীর ৩৮ শতাংশ খুলনার।
এদিকে পুরো বিভাগেই করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা আরো বাড়ার আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা।
বিশেষ করে খুলনা, কুষ্টিয়া ও যশোর এই আশঙ্কার তালিকায় রয়েছে। এই জেলাগুলোতে সংক্রমণ বাড়ার কারন হিসেবে মানুষের নিয়ম কানুনের প্রতি অবহেলাকেই দায়ি করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পুরোনো খবর এখানে,তারিখ অনুযায়ী

Mon Tue Wed Thu Fri Sat Sun
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  
© All rights reserved © 2024 dainikkushtia.net
Maintenance By DainikKushtia.net